Sign In With Twitter
না, আরএসএস-কে নিষিদ্ধ ঘোষণার কথা সংবিধানে উল্লেখ নেই
ফেসবুকে দাবি, সংবিধানের ১৫৬ নম্বর পাতায় আরএসএস-কে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল
- Total Shares
“অনিতা রানি দাস” নামের জনৈক ফেসবুক ব্যবহারকারী ফেসবুকে একটি পোস্ট করে দাবি করেছেন, "ভারতীয় সংবিধানের ১৫৬ নম্বর পাতায় বলা হয়েছে যে আর এস এস দেশের সব চেয়ে ভয়ঙ্কর শত্রু। এই সংগঠনটি ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে জাতীয় পতাকা পুড়িয়েছিল এবং এদের এক নেতা মহাত্মা গান্ধীকে হত্যা করেছিল। তাই, এই সংগঠনটিকে নিষিদ্ধ করা হচ্ছে।
পোস্টটির আর্কাইভ এখানে দেখতে পাবেন।
ইন্ডিয়া টুডের অ্যান্টি-ফেক নিউজ ওয়ার রুম (আফয়া) অনুসন্ধান করে দেখেছে এই পোস্টের দাবি সর্বৈব মিথ্যে।
দেখা যাচ্ছে, ভারত সরকার আরএসএস-এর ৪ই ফেব্রুয়ারী ১৯৪৮ সালে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছিল। ঘোষণার পরে, ভারত সরকারের তরফ থেকে দেশের প্রথম স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল একটি সরকারি বিবৃতি দেন। এ বছর, দ্য ওয়্যার সেই বিবৃতিটি পুনঃপ্রকাশ করে।
পরিশেষে আর একটি বিষয়ে উল্লেখ্য। ভারতের সংবিধান এর দু'বছর বাদে অর্থাৎ, ২৬শে জানুয়ারী ১৯৫০ সালে গৃহীত হয়েছিল।
সংবিধানের কোথাও আরএসএস-কে নিষিদ্ধ ঘোষণার কথা লেখা নেই।
সুতারং, বলা যেতেই পারে এই ফেসবুক পোস্টের দাবি সর্বৈব মিথ্যে।
JHOOTH BOLE KAUVA KAATE
The number of crows determines the intensity of the lie.
- 1 Crow: Half True
- 2 Crows: Mostly lies
- 3 Crows: Absolutely false
Writer
ARPIT BASU @virusfound007
Arpit Basu is the Special Correspondent with the India Today Group’s fact check team. With more than one-and-a-half decade's experience in print and digital media, he has reported on aviation, transport, crime, civic and human interests issues. His sting operation on how precious Aviation Turbine Fuel, meant for Kolkata airport, was pilfered and sold in local market as ‘white kerosene’ received widespread acclaim. Arpit has worked with reputed media houses like The Times of India and Hindustan Times and had received letter of appreciation for reporting during the Phalin cyclone in Odisha in 2013.
