ফ্যাক্ট চেক: নরওয়েতে গরিব আর, সর্বহারাদের জন্য আপেল বিতরণ করছেন মানুষ?

ছবিটি সত্যি হলেও দাবিটি বিভ্রান্তিকর

 |  1-minute read |   23-02-2020
  • Total Shares

Yahyah EL নামের এক ফেসবুক ব্যবহারকারী একটি ছবি পোস্ট করেছেন যেখানে দেখা যাচ্ছে যে একটি কাঁটাতারের বেড়া রয়েছে সেখান থেকে অনেকগুলি আপেল ভর্তি প্যাকেট ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে।ওই ফেসবুক ব্যবহারকারী দাবি করেছেন নরওয়ের মানুষ আপেলগুলি গরিবদের জন্য ঝুলিয়ে রেখেছেন, যাতে ঘরহীন, ক্ষুধার্ত মানুষ ওগুলি নিয়ে যেতে পারেন।

apple-body_022320062411.jpg

এখানে দেখতে পারেন পোস্টটির আর্কাইভ। এই দাবি নিয়ে ছবিটি ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।

ইন্ডিয়া টুডে অ্যান্টি-ফেক নিউজ ওয়ার রুম দেখেছে ছবিটি সত্যি, কিন্তু দাবিটি বিভ্রান্তিকর।

capture-body_022320062845.jpg

ছবিটি রিভার্স সার্চ করে আমরা দেখি যে ছবিটি ২০১৮-র সেপ্টেম্বর-এ নরওয়েতে তোলা। ইন্গের গারাস নামের এক নরওয়েজিয়ান তাঁর ক্ষেতে প্রচুর আপেল ফলিয়েছিলেন। বিশাল বাড়ি এবং বাগান বাড়িতে তিনি থাকেন। তাঁর আপেল গাছগুলির মধ্যে অনেকগুলিই ১৮৫০ সালে রোপন করা। ড্রামের টিডিনদে নামের একটি স্থানীয় খবরের কাগজে তাঁর ইন্গের সম্পর্কে একটি প্রতিবেদন ছাপা হয়। সেখানেই এই তথ্যগুলি পায় অফওয়া। তবে গরিব বলে নয়। অতিফলনের ফলে প্রতি ব্যাগ-এ এক কেজি করে আপেল নিয়ে প্লাস্টিকের ব্যাগ-এ ঝুলিয়ে রাখেন ইগনের। এর থেকে বোঝা যায় নরওয়ে-তে গরিবদের আপেলদানের জন্য এটি কোনও সাধারণ অভ্যাস নয়। ব্যাপারটি একজনের একান্ত ব্যক্তিগত অভ্যাস।

এর আগে স্নোপস এই সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টটি বিভ্রান্তিকর বলে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

ফ্যাক্ট চেক: নরওয়েতে গরিব আর, সর্বহারাদের জন্য আপেল বিতরণ করছেন মানুষ?
Claimনরওয়েতে গরিব আর, সর্বহারাদের জন্য আপেল বিতরণ করছেন মানুষ Conclusion গরিব, সর্বহারা নয়, ক্ষেতে আপেল বেশি হওয়ায় সবার জন্য আপেল বিতরণ করেছিলেন ইগনের গারাস নামের এক মহিলা, তাঁর ব্যক্তিগত উদ্যোগে।
JHOOTH BOLE KAUVA KAATE

The number of crows determines the intensity of the lie.

  • 1 Crow: Half True
  • 2 Crows: Mostly lies
  • 3 Crows: Absolutely false
If you have a story that looks suspicious, please share with us at factcheck@intoday.com or send us a message on the WhatsApp number 73 7000 7000

Writer

RATNA RATNA @blowinindwind

The writer is citizen of planet earth, journalist, documentary filmmaker

Comment